ঐতিহাসিক পদ্ধতি বা ঐতিহাসিক গবেষণা হলো প্রাচীন ও সাম্প্রতিক ঘটনার পরিচয় ও বিশ্লেষণের উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট পদ্ধতিগুলি ব্যবহার করে ঐতিহাসিক তথ্য সংগ্রহ এবং প্রদর্শনের পদ্ধতি। এটি সংশ্লিষ্ট ইতিহাসের অধ্যয়নের উদ্দেশ্যে এবং তত্ত্ব, তথ্য প্রক্রিয়া, এবং স্ত্রী প্রণালী অনুসারে বিভাজিত হয়ে থাকে। এই পদ্ধতিগুলি বিশিষ্ট ধর্মান্ধতা এবং নিরাপত্তার উপর ভিত্তি করে, এবং অধ্যয়নের ক্ষেত্রে প্রস্তুতি এবং প্রতিস্থাপনে মূল্যায়নের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
Table of Contents
ঐতিহাসিক পদ্ধতি: গবেষণার শীর্ষকতা
ঐতিহাসিক পদ্ধতিগুলির প্রকার
ঐতিহাসিক পদ্ধতিগুলি বিভিন্ন প্রকারে বিভক্ত হতে পারে, তবে সাধারণত তারা নিম্নলিখিত কিছু বিশেষত্ব ধারণ করে:
- ধর্মগত এবং ধারাবাহিক পদ্ধতি
ধর্মগত এবং ধারাবাহিক পদ্ধতিতে, গবেষকরা ঐতিহাসিক ইতিহাসের ব্যক্তিগত, সামাজিক, এবং রাজনৈতিক দিক বিবেচনা করে। এই পদ্ধতিগুলি বিভিন্ন ধর্মান্ধতা, সাম্প্রদায়িক মতামত, এবং ঐতিহাসিক সংঘর্ষের ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য ব্যবহৃত হতে পারে।
- পত্রিকা এবং নামপত্রিকা পদ্ধতি
পত্রিকা এবং নামপত্রিকা পদ্ধতিতে, গবেষকরা পূর্বের কাগজপত্র, পত্রিকা, এবং অন্যান্য স্রোতগুলি বিশ্লেষণ করে ঐতিহাসিক তথ্য প্রদর্শন করে।
- তথ্যসংগ্রহ এবং গবেষণামূলক পদ্ধতি
তথ্যসংগ্রহ এবং গবেষণামূলক পদ্ধতিতে, গবেষকরা ঐতিহাসিক তথ্য সংগ্রহ করার জন্য সরবরাহকৃত স্রোতগুলি ব্যবহার করে তথ্য সংগ্রহ করেন এবং তারা বিশ্লেষণ করেন।
ঐতিহাসিক ‘পদ্ধতি হলো একটি গবেষণামূলক অধ্যয়নের পদ্ধতি, যা মানব ইতিহাসের প্রাচীন ও সাম্প্রতিক ঘটনাগুলির অধ্যয়ন ও বিশ্লেষণে ভিত্তি করে। এটি সামাজিক, রাজনৈতিক, আর্থিক, সাংস্কৃতিক এবং পরিবেশ সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়ে মানব ইতিহাসের প্রবৃদ্ধি ও প্রভাবের প্রধান উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়। ঐতিহাসিক’ পদ্ধতির মাধ্যমে গবেষকরা নির্দিষ্ট সময়কালের সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিবর্তন, মানব সমাজের গঠন এবং বিকাশ, এবং ঐতিহাসিক ঘটনার পরিণতির পেছনের পরিপ্রেক্ষিত বোধ করতে পারে।
ঐতিহাসিক পদ্ধতির ধরণ
ঐতিহাসিক ‘পদ্ধতি বিভিন্ন ধরণের হতে পারে, যেমন:
ধারাবাহিক পদ্ধতি: এটি বিভিন্ন ধারাবাহিক মতামত, ধর্মান্ধতা, ও রাজনৈতিক ঘটনাগুলির উপর ভিত্তি করে।
তথ্য সংগ্রহ পদ্ধতি: এটি তথ্য সংগ্রহ করার এবং তাদের বিশ্লেষণের উপর ভিত্তি করে, যেগুলি প্রায়শই পত্রিকা, নামপত্রিকা, ও অন্যান্য ঐতিহাসিক ডকুমেন্টগুলির সাথে সম্পর্কিত।
তাত্ত্বিক পদ্ধতি: এটি ঐতিহাসিক ঘটনার ধারাবাহিক এবং তাত্ত্বিক প্রকারের মতামত ও নীতির সম্পর্কে গবেষণা করে।
ঐতিহাসিক পদ্ধতির গুরুত্ব
সামাজিক সাংবিধানিক পরিবর্তন: ঐতিহাসিক’ পদ্ধতির মাধ্যমে গবেষকরা সামাজিক ও সাংবিধানিক পরিবর্তনের গভীর বোধ করতে পারে, যার পরিণতি মানব সমাজের সাধারণ জীবনে বিদ্যমান হতে পারে।
আরও পড়ুন: